সৌদি আরব থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
সৌদি আরব থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। তাই আপনাদের জন্য এই আটিকেলে সৌদি আরব থেকে ইউরোপে যাওয়ার সহজ ও নিরাপদ উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। তাই যারা এবিষয়ে ভালোভাবে জানতে চান তারা আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ অবধি মনযোগ সহকারে পড়ুন।
সৌদি আরব থেকে ইউরোপ যাওয়ার বৈধ উপায়
- টুরিস্ট ভিসা,
- স্টুডেন্ট ভিসা,
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা।
টুরিস্ট ভিসা
স্টুডেন্ট ভিসা
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার পর বৈধ হওয়ার উপায়
কোনো দেশে অবৈধভাবে প্রবেশের চেষ্টা করা যদিও উচিত নয়, তারপরো অনেকে খরচ বাচাতে বা ভিসা না পাওয়ায় উন্নত জীবণের আশায় অবৈধ উপায়ে ইউরোপের দেশগুলোতে পাড়ি জমান। যদি আপনি অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশ করে থাকেন তাহলে আপনার প্রথম লক্ষ্য হতে হবে দ্রুত বৈধতা লাভ করা। কারণ ধরা পড়লে জেল হতে পারে এমনকি সাজা ভোগের পর শূন্য হাতে দেশে ফেরা লাগতে পারে।
এক্ষেত্রে ইউরোপের এমন কোনো দেশ বা প্রদেশ বেছে নেবেন, যেখান থেকে তুলনামূলকভাবে সহজে বৈধতা অর্জন করা যাবে। প্রয়োজনে বাঙালি কোনো ব্যাক্তির সহয়তা পাবার চেষ্টা করতে পারেন
এছাড়াও যেকোনো শরণার্থী শিবিরে যেতে পারেন। কারণ শরণার্থী শিবিরে গেলে আপনার জন্য বৈধ হওয়া সহজ হবে। শরণার্থী শিবিরে গিয়ে আপনাকে এমন একটি কারণ বলতে হবে যার কারণে আপনি দেশে ফিরতে পারছেন না। আপনি যদি মিথ্যা কথা বলে বিশ্বাস যোগ্যতা অর্জন করতে পারেন তাহলে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা হয়ে যাবে। শরণার্থী শিবিরে ২ - ৩ বছর থাকার পরে TR (Temporary residenc) জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। আরো ৫ - ১০ বছর থাকার পরে PR (Permanent residence) জন্য এপ্লাই করে ইউরোপের স্থানীয় নাগরিক হতে পারবেন।
ইউরোপে চাকরি পাওয়ার উপায়
ইউরোপে চাকরি পাওয়ার জন্য অনেকে বড় অংকের টাকা দালালকে দিয়ে থাকেন। এভাবে অনেকে চাকরি পেলেও ক্ষতিগ্রস্থ প্রবাসী ভাইদের সংখ্যাই বেশি। যেহেতু এটা বৈধ প্রক্রিয়া না, তাই কেউ প্রতারিত হলে সঠিক বিচার ও টাকা ফেরত নাও পেতে পারেন।
তাই দালালকে টাকা না দিয়ে নিজেই নিজের চাকরি খুঁজে নেওয়া উচিত অথবা পূর্ব পরিচিত বা বিশ্বস্ত ব্যাক্তির সহয়তা নিতে পারেন। এতে করে টাকাও নষ্ট হবে না এবং কাজপত্র বৈধভাবে সংরক্ষিত হবে।