একটি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ (৪টি)

একটি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ (৪টি)

একটি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ (১)

শীতের সকাল খুব সুন্দর। আকাশে কুয়াশা থাকে। সূর্য ধীরে ধীরে ওঠে। চারপাশে সাদা কুয়াশা দেখা যায়। গাছের পাতায় শিশির জমে থাকে। শিশিরবিন্দু মুক্তার মতো ঝকঝক করে। পাখিরা কুয়াশার মধ্যে উড়ে বেড়ায়। শীতের সকালে সবাই গরম কাপড় পরে। মা গরম চা বানায়। বাবা খবরের কাগজ পড়ে। ছোটরা কম্বলের নিচে থাকে। সকালের নাস্তা খুব মজার হয়। পিঠা, পায়েস, আর গরম গরম রুটি খাওয়া হয়। শীতের সকালে স্কুলে যেতে ভালো লাগে। বন্ধুরা সবাই মিলে মজা করে। মাঠে খেলা হয়। শীতের সকালে খেলা খুব মজার। শীতের সকালে গ্রামের দৃশ্য খুব সুন্দর। মাঠে কুয়াশা জমে থাকে। কৃষকরা মাঠে কাজ করে। গরু-ছাগল ঘাস খায়। শীতের সকালে সবাই খুব খুশি থাকে। শীতের সকাল সত্যিই খুব সুন্দর। শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠতে একটু কষ্ট হয়। কিন্তু উঠার পর মজা শুরু হয়। মা গরম দুধ আর বিস্কুট দেয়। বাবা গরম চা খায়। সকালের রোদ খুব মিষ্টি লাগে। শীতের সকালে সবাই মিলে বাগানে যায়। ফুলের গায়ে শিশির জমে থাকে। পাখিরা গান গায়। বাচ্চারা দৌড়ায় আর খেলে। শীতের সকালে গ্রামের মেলা বসে। মেলায় নানা রকম খেলনা আর মজার খাবার পাওয়া যায়। সবাই মিলে মেলায় ঘুরে বেড়ায়। শীতের সকালে সবাই একসাথে বসে গল্প করে। দাদু-দিদা পুরনো দিনের গল্প শোনায়। শীতের সকালে সবাই খুব খুশি থাকে। শীতের সকাল সত্যিই খুব আনন্দের।


একটি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ (২)

শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠেই জানালা দিয়ে বাইরে তাকাই। কুয়াশায় ঢাকা চারপাশ খুব সুন্দর লাগে। মা গরম গরম পিঠা বানায়। পিঠার গন্ধে ঘর ভরে যায়। শীতের সকালে সবাই মিলে হাঁটতে বের হয়। রাস্তার ধারে কুয়াশা জমে থাকে। পাখিরা কুয়াশার মধ্যে উড়ে বেড়ায়। শীতের সকালে স্কুলে যেতে ভালো লাগে। বন্ধুরা সবাই মিলে মজা করে। মাঠে খেলা হয়। শীতের সকালে খেলা খুব মজার। শীতের সকালে গ্রামের দৃশ্য খুব সুন্দর। মাঠে কুয়াশা জমে থাকে। কৃষকরা মাঠে কাজ করে। গরু-ছাগল ঘাস খায়। শীতের সকালে সবাই খুব খুশি থাকে। শীতের সকাল সত্যিই খুব সুন্দর।


একটি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ (৩)

শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠেই কম্বলের উষ্ণতা অনুভব করি। মা গরম গরম চা আর পিঠা নিয়ে আসে। পিঠার গন্ধে মন ভরে যায়।শীতের সকালে সবাই মিলে বাগানে যায়। ফুলের গায়ে শিশির জমে থাকে। পাখিরা গান গায়। বাচ্চারা দৌড়ায় আর খেলে।শীতের সকালে গ্রামের মেলা বসে। মেলায় নানা রকম খেলনা আর মজার খাবার পাওয়া যায়। সবাই মিলে মেলায় ঘুরে বেড়ায়। শীতের সকালে সবাই একসাথে বসে গল্প করে। দাদু-দিদা পুরনো দিনের গল্প শোনায়। শীতের সকালে সবাই খুব খুশি থাকে। শীতের সকাল সত্যিই খুব আনন্দের।


একটি শীতের সকাল অনুচ্ছেদ (৪)

আজ সকালে খুব শীত। সূর্যের আলো মৃদু। বাইরে বের হলে ঠাণ্ডা হাওয়া লাগছে। শিশির জমে আছে ঘাসের ওপর। শিশির কণা ঝিলমিল করছে। দেখতে খুব সুন্দর লাগে। বাড়ির জানালা খুলতেই ঠাণ্ডা বাতাস প্রবাহিত হয়। আমি একটি উষ্ণ কম্বল জড়িয়ে নিলাম। মায়ের হাতের তৈরি গরম চা পান করি। চায়ের গন্ধ চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। মা আমাকে বললেন, "বাড়ির বাইরে একটু বেড়িয়ে এসো।" আমি বাইরে গেলাম। চারপাশে সবকিছু জমে আছে। গাছের পাতা হিমশীতল। পাখিরা উড়ছে, তাদের কিচির-মিচির শুনি। একদল পিপঁড়ে মাটি খুঁড়ে বের হচ্ছে। আমি খুশি হয়ে তাদের দিকে তাকিয়ে রইলাম। প্রতিবেশীদের বাড়ি থেকে ধোয়া বের হচ্ছে। সবাই সকালবেলা তাদের কাজে ব্যস্ত। কেউ কেউ হাঁটছে, কেউ কুকুর নিয়ে বের হচ্ছে। আমার পাশের বাড়ির ভাইয়া স্কেটবোর্ড নিয়ে খেলছে। তার আনন্দ দেখে আমিও হাসি থামাতে পারলাম না। আমি মাঠে গেলাম, সেখানে অনেক শিশুরা খেলছে। আমরা একসঙ্গে কুয়াশা নিয়ে খেলা করি। আমাদের হাসি, আনন্দ, সবকিছু মিলিয়ে পুরো মাঠ রঙ্গিন হয়ে ওঠে। কিছু দূরে একজন কৃষক তার ফসলের ক্ষেত দেখছে। সে শীতকালীন সবজি তুলে নিয়ে আসছে। শীতের সকালে ফসল কাটা খুব আনন্দের। শীতের সবজির স্বাদও বিশেষ। আমি কিছু সবজি কৃষকের কাছ থেকে নিয়ে এলাম। মা সেগুলো রান্না করবেন। বিকেলের দিকে সূর্য একটু বেশি আলো ছড়িয়ে পড়ে। তখন আকাশ পরিষ্কার হয়ে যায়। আমি ও বন্ধুদের নিয়ে গাছের নিচে বসে গল্প করতে থাকি। আমাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা হয় কে বেশি সুন্দর গল্প বলতে পারবে। সবাই একে অপরকে গল্প শুনিয়ে মজা করে। অবশেষে, সন্ধ্যা হয়। বাতাস আরও শীতল হয়। আমরা বাড়ির দিকে চলে যাই। মা খাবার তৈরি করেছেন। বাড়িতে ফিরে খাওয়ার সময় আমাদের আনন্দ আরও বেড়ে যায়। শীতের সকালে এই সব স্মৃতি আমাদের মনে থাকবে অনেকদিন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
Advertisement