জুমঘর ইকো রিসোর্ট - Jumghor Eco Resort

Jumghor Eco Resort

জুমঘর ইকো রিসোর্ট সাজেক - Jumghor Eco Resort Sajek
ঠিকানা: রুইলুইপাড়া, সাজেক, রাঙ্গামাটি, বাংলাদেশ
মোবাইল: ০১৮৮৪-২০৮০৬০
২৪ ঘন্টা সার্ভিস

জুমঘর ইকো রিসোর্ট তার নান্দনিক উপস্থাপনার জন্য সাজেক ভ্রমণকারীদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। আবাসনের জন্য, রিসোর্টে আলাদা কটেজে মোট ৬টি ডাবল রুম রয়েছে। প্রতিটি রুমে সর্বোচ্চ ৪ জন থাকতে পারে। প্রতিটি কটেজে রয়েছে বড় বড় বারান্দা, সুন্দর বাগান, দোলনা এবং মেঘ দেখার জন্য বসার ব্যবস্থা। ছুটির দিনে এই রিসোর্টে থাকতে চাইলে আগে থেকেই কটেজ বুক করতে হবে।

আপনি কি বৃষ্টিতে ভিজতে ভালোবাসেন? নাকি রাতে খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে ভালোবাসেন?
জুমঘরের প্রতিটি কটেজে একটি সংলগ্ন খোলা বারান্দা রয়েছে যেখানে বশে আপনি রাতের প্রকৃতি উপভোগ করতে পারবেন কিংবা বৃষ্টিতে ভিজতে পারবেন।
জুমঘর তাদের জন্য যারা কোলাহল থেকে দূরে এবং সবুজে ঘেরা পরিবেশে কিছু সময় কাটাতে চান!

সাজেক ইকো রিসোর্ট প্রাইস - Sajek Eco Resort Price:

চমৎকার সেবা, পরিষ্কার কক্ষ, যুক্তিসঙ্গত বাসস্থান মূল্য এবং বন্ধুত্বপূর্ণ কর্মী। এর কটেজ ভাড়া ৪,০০০ টাকা এবং ভাড়া সারা বছর একই থাকে। তবে সরকারি ছুটির দিনগুলিতে যেমন শুক্রবার, শনিবার এবং অন্যান্য সরকারি ছুটির দিনগুলিতে ভাড়া ৪,৫০০ টাকা লাগবে। রিসোর্টিতে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ এর সুব্যবস্থা রয়েছে।

জুম ঘর রিসোর্ট বুকিং রুলস:

চেক-ইন ১২:০০ PM এবং চেক-আউট পরের দিন সকাল ০৯:০০
চেক-ইন ৩:০০ PM এবং চেক-আউট পরের দিন সকাল ১১:০০

ভ্রমণের বিশেষ আকর্ষণ হতে পারে শরতের স্নিগ্ধ পাহাড়। এসময় বৃষ্টি কমে যাওয়ায় ভোরে সামনের ভ্যালিতে জমে থাকা মেঘের দেখা পাওয়া যায় সবচেয়ে বেশি। আর রাতের আকাশে তারার মেলা তো রয়েছেই। তাই অন্য রকম একটু ফিলিংস পাবেন। এছাড়া শীতের স্নিগ্ধতায় পাহারি অঞ্চল হেটে বেড়ানোতে পাবেন অন্য এক প্রাকৃঋতিক শোভা ও স্নিগ্ধতা। শুধু শীত আর শরতেই যে মনোরম পরিবেশ পাবেন তা নয়, প্রকৃতি প্রতি রিতুতেই নতু রূপে সাজে, তাই বছরের সবটা সময়েই মনভরে শ্বাস নিতে চলে আসুন আমাদের জুমঘর ইকো রিসোর্টে।

রুম থেকে মেঘ দেখতে আর রুম এ বসেই মেঘের ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসতে পারেন জূমঘড় ইকো রিসোর্ট থেকেে। শহরের কোলাহল আর ধুলাবালি থেকে একটু নিরিবিলি এবং মন জুরানোর মাধ্যম হবে আপনার জন্য এই রিসোর্ট। এখান থেকে খুব সুন্দর লাগবে ভারতের মেজরাম এলাকার সৌন্দর্য। 

প্রতি বছর নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত অনেক চাপ থাকে, তাই এসময় রিসোর্টে রুম ফাকা নাও পেতে পারেন। এজন্য ঊত্তম হবে যদি অগ্রিম কিছু টাকা দিয়ে রুম বুকিং দিয়ে রাখেন।

এই রোসোর্টের নিজস্ব কোনো রেস্টুরেন্ট নেই তবে পাশেই বেশ কয়েকটি ভালো মানের রেস্টুরেন্ট পাবেন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url