আলিপুর চিড়িয়াখানা
২ নং আলিপুর রোড, কলকাতা ৭০০০২৭, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
টেলিফোন নম্বর: +৯১ ৩৩ ২৪৭৯ ১১৫০
+৯১ ৩৩ ২৪৩৯ ৯৩৯১
ফ্যাক্স নম্বর: +91 33 2479 1585
ওয়েবসাইট: http://www.kolkatazoo.in
প্রতিষ্ঠিত: ১৮৭৫
এলাকা: ১৮.৮১১ হেক্টর।
চিড়িয়াখানায় দর্শনার্থীদের সুবিধা: যথাযথ টয়লেট, বিভিন্ন স্থানে বিশ্রামের শেড, আলংকারিক বেঞ্চ, পানীয় জল, শিশু যত্ন কেন্দ্র ইত্যাদি।
আলিপুর চিড়িয়াখানা ভারতের প্রাচীনতম সংবিধিবদ্ধ চিড়িয়াখানা এবং কলকাতার একটি প্রধান পর্যটক কেন্দ্র। এই চিড়িয়াখানাটি ১৮৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যার আয়তন ৪৫ একর। এটি অধুনা-মৃত অদ্বৈত নামক ১টি অ্যালডাব্রা দৈত্যাকার কচ্চপের আবাস হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছিল। মৃত্যুর সময় কচ্ছপের বয়স ছিল ২৫০ বছরের বেশি। বেশ কিছু বন্দী প্রজনন প্রকল্প চালু আছে। তার মধ্যে একটি হল মণিপুর ব্রো-অ্যান্টলার হরিণ প্রজনন প্রকল্প।
আলিপুর চিড়িয়াখানা টিকিটের দাম কত?
আলিপুর চিড়িয়াখানার টিকিটের প্রবেশ মূল্য ৩০ টাকা করে জনপ্রতি
৫ বছরের নীচে বাচ্চাদের জন্য ১০ টাকা
অনলাইন টিকিট ৭ দিন আগে পাওয়া যায়।
আলিপুর চিড়িয়াখানা কবে বন্ধ থাকে:
আলিপুর চিড়িয়াখানা বৃহস্পতিবার দিন বন্ধ থাকে।
আলিপুর চিড়িয়াখানা প্রতি বৃহস্পতিবার দর্শনার্থীদের জন্য বন্ধ থাকে। বৃহস্পতিবার কোনো ছুটির দিন পড়লে সেই দিন বাগানটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে এবং পরবর্তী উপলব্ধ কার্যদিবসে সাপ্তাহিক বন্ধ পালন করা হয়।
আলিপুর চিড়িয়াখানার প্রতিষ্ঠাতা কে?
১ জানুয়ারি ১৮৭৬ সালে প্রিন্স অফ ওয়েলস এডওয়ার্ড সপ্তম আনুষ্ঠানিকভাবে কলকাতার আলিপুরের অভিজাত শহরতলিতে চিড়িয়াখানাটি চালু করেন। চিড়িয়াখানাটি প্রাথমিকভাবে গঠিত হয়েছিল ভারতীয় রেলওয়ে স্টেশনে বৈদ্যুতিকরণের দায়িত্বপ্রাপ্ত জার্মান ইলেকট্রিশিয়ান কার্ল লুই সুইন্ডলারের ব্যক্তিগত পশু উদ্যানের পশুপাখি নিয়ে।
নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যগুলিকে মাথায় রেখে জাতীয় চিড়িয়াখানা নীতি, ১৯৯৮ এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে চিড়িয়াখানাটিকে আধুনিক লাইনে বিকাশের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে:
- আলিপুর চিড়িয়াখানাকে ভারতের অন্যতম প্রধান সংরক্ষণ প্রজনন কেন্দ্র করে আঞ্চলিক প্রজাতির উপর ফোকাস করে জলাভূমি প্রাণীর উপর বিশেষ জোর দেওয়া।
- চিড়িয়াখানাকে মেট্রোপলিটন এবং আশেপাশের এলাকায় বড় পরিদর্শন সুবিধা সহ পরিদর্শনকারী জনসাধারণ, বিশেষ করে যুবকদের জন্য সংরক্ষণ এবং সচেতনতার কেন্দ্রে পরিণত করুন।
- বন্দী অবস্থায় বন্যপ্রাণী নিয়ে গবেষণা শুরু করা এবং পরিচালনা করা এবং এই বন্য প্রাণীদের সংরক্ষণের জন্য অন্যান্য বন্দী প্রাণী সুবিধাগুলিতে এর ফলাফলগুলি ছড়িয়ে দেওয়া।