সোনার তরী কবিতার ব্যাখ্যা

সোনার তরী কবিতার ব্যাখ্যা
সোনার তরী কবিতার ব্যাখ্যা
 

সোনার তরী কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি বিখ্যাত রূপকধর্মী কবিতা। এই কবিতায় কবি জীবনের অস্থায়িত্ব এবং কর্মের চিরস্থায়ীত্বকে তুলে ধরেছেন। এখানে একটি সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:

কবিতার মূলভাব

“সোনার তরী” কবিতায় কবি একটি সোনার নৌকার মাধ্যমে জীবনের যাত্রা এবং কর্মের গুরুত্বকে তুলে ধরেছেন। কবিতায় দেখা যায়, কৃষক ধান কাটার পর বৃষ্টির আশঙ্কায় চিন্তিত। এই কৃষক আসলে কবির প্রতীক, আর ধান হলো তাঁর সৃষ্টিকর্ম। কবি বোঝাতে চেয়েছেন যে, আমাদের কর্মই চিরস্থায়ী, কিন্তু আমরা নশ্বর।

কবিতার ব্যাখ্যা

কবিতার শুরুতে দেখা যায়, কৃষক ধান কাটার পর আকাশে মেঘ দেখে চিন্তিত। তিনি একা বসে আছেন এবং ভাবছেন, বৃষ্টি এলে তাঁর কষ্টার্জিত ফসল নষ্ট হয়ে যাবে। এই দৃশ্যপটের মাধ্যমে কবি জীবনের অনিশ্চয়তা এবং সংগ্রামের কথা বলেছেন।

এরপর কবি দেখান, একটি সোনার নৌকা এসে কৃষকের ধান নিয়ে যায়। এই নৌকা আসলে কর্মের প্রতীক, যা আমাদের সৃষ্টিকর্মকে বহন করে নিয়ে যায়। কিন্তু কৃষক নিজে সেই নৌকায় উঠতে পারেন না, যা বোঝায় যে, আমাদের কর্ম চিরস্থায়ী হলেও আমরা নশ্বর।


সোনার তরী কবিতার স্তবক বিশ্লেষণ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “সোনার তরী” কবিতার প্রতিটি লাইন বিশ্লেষণ করা একটি বিশদ কাজ। তবে, আমি এখানে প্রতিটি লাইনের মূল ভাব এবং রূপক অর্থ তুলে ধরার চেষ্টা করছি:

প্রথম স্তবক

“পুবালি বাতাসে”

পুব দিক থেকে আসা বাতাস, যা নতুন দিনের সূচনা এবং পরিবর্তনের প্রতীক।

“পুবালি বাতাসে”

পুব দিক থেকে আসা বাতাস, যা নতুন দিনের সূচনা এবং পরিবর্তনের প্রতীক।

“পুবালি বাতাসে”

পুব দিক থেকে আসা বাতাস, যা নতুন দিনের সূচনা এবং পরিবর্তনের প্রতীক।


দ্বিতীয় স্তবক

“ধানের ক্ষেতে”

ধানের ক্ষেত, যা কৃষকের পরিশ্রম এবং জীবনের মূল উপার্জনের প্রতীক।

“ধানের ক্ষেতে”

ধানের ক্ষেত, যা কৃষকের পরিশ্রম এবং জীবনের মূল উপার্জনের প্রতীক।

“ধানের ক্ষেতে”

ধানের ক্ষেত, যা কৃষকের পরিশ্রম এবং জীবনের মূল উপার্জনের প্রতীক।


তৃতীয় স্তবক

“সোনার তরী”

সোনার নৌকা, যা কর্মের চিরস্থায়ীত্ব এবং জীবনের অস্থায়িত্বের প্রতীক।

“সোনার তরী”

সোনার নৌকা, যা কর্মের চিরস্থায়ীত্ব এবং জীবনের অস্থায়িত্বের প্রতীক।

“সোনার তরী”

সোনার নৌকা, যা কর্মের চিরস্থায়ীত্ব এবং জীবনের অস্থায়িত্বের প্রতীক।


চতুর্থ স্তবক

“কৃষক বসে”

কৃষক বসে আছেন, যা জীবনের সংগ্রাম এবং অনিশ্চয়তার প্রতীক।

“কৃষক বসে”

কৃষক বসে আছেন, যা জীবনের সংগ্রাম এবং অনিশ্চয়তার প্রতীক।

“কৃষক বসে”

কৃষক বসে আছেন, যা জীবনের সংগ্রাম এবং অনিশ্চয়তার প্রতীক।


উপসংহার

“সোনার তরী” কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনের অস্থায়িত্ব এবং কর্মের চিরস্থায়ীত্বকে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। এই কবিতা আমাদের শেখায় যে, আমাদের কর্মই আমাদের পরিচয় এবং তা চিরস্থায়ী, কিন্তু আমরা নশ্বর।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url